বাংলাদেশে পর্যটক এলাকা গুলো যেভাবে নষ্ট হচ্ছে
বাংলাদেশের বিখ্যাত কিছু পর্যটক এলাকার নাম বললে সেন্ট-মার্টিন, বান্দরবন এদের নাম চলে আসে। আচ্ছা নাম বাদ দেন, যেকোনো ঘুরায় জায়গায় এই মূর্খের দল গিয়ে চিপস এর প্যাকেট, বোতল... এমন জিনিস পত্র ফেলে আসে। পচনশীল কিংবা পচনশীল না এমন উভয় রকম জিনিস'ই এরা ফেলে আসে। এর অন্যতম কারন আবর্জনা, সেটা ১ টাকা দামের লজেন্স এর প্যাকেটই হোক না কেন ঐটা নির্দিষ্ট স্থান, মানে ডাস্টবিনে যে ফেলতে হবে এই বোধ নাই। তাদের পিতামাতারও ছিল না। এই জন্য এই গাধা গুলার বাচ্চা-কাচ্চা গুলাও গাধা হয়।
ডাস্টবিন না পেলে ময়লা সাথে নিয়ে ঘুরো। ডাস্টবিনে ময়লা ফেলার অভ্যাস কর। তাইলেই একমাত্র এই বোধ সৃষ্টি হবে যে ডাস্টবিন ছাড়া অন্য কোথাও ময়লা ফেলা যাবে না। এই জিনিস চর্চা করলেই তখন ময়লা ডাস্টবিন ছাড়া অন্য কোথাও ফেলতে নিজের থেকে বাঁধা আসবে। এই বোধ তাই মূর্খদের নাই। তারা চর্চা করে ঠিক তার উল্টা টা। তাইতো যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলার পরেও তাদের মধ্যে কোন অন্যায় বোধ কাজ করে না।
এই সব আবর্জনা কিন্তু একদিনে জায়গার বারোটা বাজায় না। আসতে আসতে জমতে জমতে ধীরে ধীরে এগুলা জায়গার পরিবেশ নষ্ট করে।
আবার এইসব জায়গার দেখাশোনার দায়িত্তে যারা থাকেন ওগুলাও আরেক মূর্খ। এরা আসলে নিজেদের দায়িত্বটা পালন করে না। যদি করতো তাইলে সিলেট থেকে পাথর, বান্দরবন থেকে গাছ, কিংবা যেকোনো টুরিস্ট এলাকার পরিবেশের যারা বারোটা বাজাইতেছে তাদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতো। নেয় না। কারন এই ক্ষতি গুলো একদিনেই হয় না। এই জন্য তাদের বিকারও তেমন একটা নাই।
যেমন ধরেন ঢাকার বুড়িগঙ্গা। ফ্যাক্টরির ময়লা, মানুষের ময়লা, মানে পানি দূষণ করতে যা যা লাগে। অনেকে মিলে সেই জায়গার বাঁশ মারছে। এইভাবে দল গত মূর্খরা মিলে সব নষ্ট করতেছে। হয়তো এই ব্যাপার গুলো আপনারা টের পাবেন, যদি ৫ বছর আগে একটা জায়গায় গিয়ে থাকেন আর একই জায়গায় ৫ বছর পর গিয়ে তার অবস্থা দেখলে।
যেখানে পরিচালনায় ভালো লোক আছেন সেই যায়গা গুলো টিকে যাবে। বাকি গুলো পুরোপুরি ধ্বংস না হইলেও আগের মত সুন্দর থাকবে না আর। কারন পরিচালনায় ভালো লোক থাকলে সে যে ভাবেই হোক না কেন জায়গার ক্ষতি হয় এমন কাজ করা থেকে মূর্খদের বিরত রাখতে পারবেন। যেমন বিদেশে(মনে করেন আমেরিকা) বাংলাদেশী মূর্খরা গেলে রাস্তায় চাইলেই মুতে না, ময়লাও ফেলার সাহস করে না। কারন মানুষ অন্যদের দেখেও শিখে। তারপরেও আইন অনেক করা। যেটা বাংলাদেশে নাই।
আইনের কার্যকারিতা এইখানেও নাই। তাই লোকে যেমনে ইচ্ছা ওপেন সিক্রেট চুরি করে যাচ্ছে। জবাবদিহিতা নাই এখানে। আইনের কার্যকারিতা টা যদি ঠিক হয়ে যায় এই সমস্যা গুলোও ঠিক হয়ে যাবে।
ডাস্টবিন না পেলে ময়লা সাথে নিয়ে ঘুরো। ডাস্টবিনে ময়লা ফেলার অভ্যাস কর। তাইলেই একমাত্র এই বোধ সৃষ্টি হবে যে ডাস্টবিন ছাড়া অন্য কোথাও ময়লা ফেলা যাবে না। এই জিনিস চর্চা করলেই তখন ময়লা ডাস্টবিন ছাড়া অন্য কোথাও ফেলতে নিজের থেকে বাঁধা আসবে। এই বোধ তাই মূর্খদের নাই। তারা চর্চা করে ঠিক তার উল্টা টা। তাইতো যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলার পরেও তাদের মধ্যে কোন অন্যায় বোধ কাজ করে না।
এই সব আবর্জনা কিন্তু একদিনে জায়গার বারোটা বাজায় না। আসতে আসতে জমতে জমতে ধীরে ধীরে এগুলা জায়গার পরিবেশ নষ্ট করে।
আবার এইসব জায়গার দেখাশোনার দায়িত্তে যারা থাকেন ওগুলাও আরেক মূর্খ। এরা আসলে নিজেদের দায়িত্বটা পালন করে না। যদি করতো তাইলে সিলেট থেকে পাথর, বান্দরবন থেকে গাছ, কিংবা যেকোনো টুরিস্ট এলাকার পরিবেশের যারা বারোটা বাজাইতেছে তাদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতো। নেয় না। কারন এই ক্ষতি গুলো একদিনেই হয় না। এই জন্য তাদের বিকারও তেমন একটা নাই।
যেমন ধরেন ঢাকার বুড়িগঙ্গা। ফ্যাক্টরির ময়লা, মানুষের ময়লা, মানে পানি দূষণ করতে যা যা লাগে। অনেকে মিলে সেই জায়গার বাঁশ মারছে। এইভাবে দল গত মূর্খরা মিলে সব নষ্ট করতেছে। হয়তো এই ব্যাপার গুলো আপনারা টের পাবেন, যদি ৫ বছর আগে একটা জায়গায় গিয়ে থাকেন আর একই জায়গায় ৫ বছর পর গিয়ে তার অবস্থা দেখলে।
যেখানে পরিচালনায় ভালো লোক আছেন সেই যায়গা গুলো টিকে যাবে। বাকি গুলো পুরোপুরি ধ্বংস না হইলেও আগের মত সুন্দর থাকবে না আর। কারন পরিচালনায় ভালো লোক থাকলে সে যে ভাবেই হোক না কেন জায়গার ক্ষতি হয় এমন কাজ করা থেকে মূর্খদের বিরত রাখতে পারবেন। যেমন বিদেশে(মনে করেন আমেরিকা) বাংলাদেশী মূর্খরা গেলে রাস্তায় চাইলেই মুতে না, ময়লাও ফেলার সাহস করে না। কারন মানুষ অন্যদের দেখেও শিখে। তারপরেও আইন অনেক করা। যেটা বাংলাদেশে নাই।
আইনের কার্যকারিতা এইখানেও নাই। তাই লোকে যেমনে ইচ্ছা ওপেন সিক্রেট চুরি করে যাচ্ছে। জবাবদিহিতা নাই এখানে। আইনের কার্যকারিতা টা যদি ঠিক হয়ে যায় এই সমস্যা গুলোও ঠিক হয়ে যাবে।
ছবিটি তুলেছেন তারান্নুম নিবিড়। এটি ফেসবুকের 'Travelers of Bangladesh (ToB)' গ্রুপ থেকে নেওয়া হয়েছে। ২০১৮ সালের অক্টোবরে তাদের একটি দল সেন্ট-মার্টিন থেকে প্রায় ১৪০ কেজি মতো আবর্জনা পরিষ্কার করে নিজেদের উদ্যোগে। |
No comments